২০৬২ সালের মধ্যেই মঙ্গলে শহর প্রতিষ্ঠা
মঙ্গল গ্রহে আগামী কয়েক দশকের মধ্যে একটা আস্ত শহর গড়ে উঠতে পারে। পৃথিবীর মানুষের আশ্রয়ের বন্দোবস্ত করতেই এমন উদ্যোগ অপরিহার্য। মার্কিন ধনকুবের ও প্রযুক্তিবিদ এলন মাস্ক এ কথা বলেছেন।
নন্দিত পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং সম্প্রতি বলেছেন ‘মহাবিপর্যয়’ এড়াতে পৃথিবীর বাইরে কোথাও বসবাসের চেষ্টা করার সময় মানুষের এসে গেছে। নভোযান নির্মাতা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের প্রতিষ্ঠাতা মাস্কের বক্তব্যেও একই প্রতিধ্বনি: একাধিক গ্রহে যাতায়াত ও বসবাসের সামর্থ্য অর্জন করতে না পারলে মানুষ একটা পর্যায়ে মহাবিপর্যয়ের মুখে পড়বেই।
নিউ স্পেস সাময়িকীতে মাস্ক এক নিবন্ধে নিজের স্বপ্নের কথা লিখেছেন এভাবে: ‘লাল গ্রহে’ মানুষের আবাস গড়ার জন্য হাজারখানেক নভোযানের সমন্বয়ে যাত্রা করতে হবে। এভাবে বেশ কয়েকটি যাত্রার মাধ্যমে ৪০ থেকে ১০০ বছরের মধ্যে লাখ দশেক মানুষকে মঙ্গলের বুকে পৌঁছে দিতে হবে। পৃথিবীর বাইরে মানুষের প্রথম বসতি স্থাপনের জন্য মঙ্গল গ্রহই সবচেয়ে ভালো জায়গা হতে পারে। সেখানকার পরিবেশ কিঞ্চিৎ শীতল হলেও মানুষ নিশ্চয়ই সেটাকে উষ্ণ করে তুলতে পারবে। গ্রহটির বায়ুমণ্ডলে প্রথমত কার্বন ডাই-অক্সাইডের সঙ্গে কিছু নাইট্রোজেন, আর্গন ও আরও কয়েকটি উপাদান সামান্য পরিমাণে আছে। তার মানে ওই আবহ মণ্ডলকে ঘনীভূত করে উদ্ভিদ জন্মানোর সুযোগ থাকবে। সেখানকার মাধ্যাকর্ষণ পৃথিবীর অভিকর্ষের ৩৭ শতাংশ। কাজেই ভারী জিনিসপত্র সেখানে নিয়ে বসানোর কাজটা মজারই হবে। পৃথিবী ও মঙ্গলের মধ্যে অনেক ক্ষেত্রে মিল আছে। লাল গ্রহটিকে উষ্ণ করতে পারলেই সেখানকার ঘন বায়ুমণ্ডল এবং মহাসাগরের তরল পানি ফিরে আসবে।
নিউ স্পেস লিখেছে, মঙ্গলে মানুষবাহী প্রথম নভোযান ২০২২ সালের শেষ দিকে যাত্রা করতে পারে। আর ওই গ্রহে নগর প্রতিষ্ঠার কাজটা ২০৬২ সাল নাগাদ সম্পন্ন হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
sources from: //www.prothom-alo.com
https://saglamproxy.com
ReplyDeletemetin2 proxy
proxy satın al
knight online proxy
mobil proxy satın al
8GP41Q